বাসের ঠিক পেছনে বসে আছি। এক মেয়ে বাসে উঠতেছে। সামনে তার উত্তপ্ত যৌবন উন্মুক্ত হয়ে আছে। উপরে আর কোনো কাপড় দিয়ে ঢাকা নেই। ঘাড়ের দিকটা দেখে মনে হচ্ছে ফর্সা শরীর। ফর্সা শরীরে নীল কাপড় দেখে মনটা আর মানছে না। কখন যে একটু বাসে ভীড় জমবে তাকে ছুয়ে দেখব সেটার জন্য হাতটা নিশপিশ করছে। আড়চোখে শুধু তার দিকে তাকাচ্ছি। মেয়েটা এবার পেছন ঘুরল। নিতম্বটা যেন আমাকেই ডাকছে৷ ইশ একটু ছুয়ে দেখলে হয়তো ভালো লাগত। বাসের ভীড়টা কেন বাড়ছে না উফ...
ক্রমশেই চিন্তা গুলো করছিল তানভীর। আর মেয়েটার দিকে তাকাচ্ছিল বারবার। তানভীরের ইচ্ছা করতেছে মেয়েটার যৌবনটাকে ছিন্ন ভিন্ন করে দিতে। অথচ বাসের ভীড়টা বাড়ছে না। তাই বাসের ভীড় বাড়ার অপেক্ষা করতে লাগল।
আস্তে আস্তে বাসের ভীড় বাড়তে লাগল। ক্রমশও বাসটা ভরে গেল। এক মহিলা ঠিক তানভীরের পাশে এসে দাঁড়াল, সে এবার হিরো সাজলো। সে মহিলাকে বসতে দিয়ে নিজে দাঁড়িয়ে পড়ল। কিন্তু এ বসতে দেওয়ার পেছনে মূল কারণটা হলো ঐ মেয়েটার কাছে গিয়ে তার যৌবন ছুয়ে দেখা। সে আস্তে আস্তে করে মেয়েটার কাছে গেল। মেয়েটার সাথে ঘেষে দাঁড়াল। সময় সুযোগ করে মেয়েটার নিতম্বে হাত দিতে লাগল। সামনের উত্তপ্ত যৌবনের দিকে তাকাতে লাগল। মাথাটা বিগরে যেতে লাগল তার। উফ...
পরক্ষণেই মেয়েটা নেমে গেল। তানভীর ঠাঁই দাঁড়িয়ে আছে। এবার একটা মেয়ে বাসে উঠল বয়স আনুমানিক দশ হবে। তানভীর তার দিকে তাকাল। মেয়েটার বুকের মাংসপিণ্ড টা এখনও উচু হয়নি। সবে হয়তো উঁকি দিয়েছে। তানভীরের বিকৃত মস্তিষ্ক তার দিকে তাকিয়ে আছে। মনে হচ্ছে পাহাড়ের উদীয়মান টিলাটা যদি ধরতে পারত। এতটুকু বাচ্চার প্রতি তার লালসার চাহনী সামলাতে পারছে না। এটা কোনো স্বাভাবিক চাহিদা না এটা হলো নেশা। মেয়েটা তার ঠিক পাশে এসে দাঁড়াল। পাশে দাঁড়াতেই বাসের ভীড়ের সুযোগ নিয়ে সামনের দিকে মেয়েটাকে ধাক্কা দিয়ে মেয়েটার বুকে জোরে চেপে ধরে পেছন দিকে সরে পড়ল।
মেয়েটা অসহায় মুখে এদিক ওদিক তাকাতে লাগল। কাউকে দেখতে পাচ্ছে না সে। মেয়েটার চোখ দিয়ে পানি পড়ছে। হয়তো কষ্টটা প্রকাশ করতে পারছে না। এবার তানভীর মেয়েটার কাছে গিয়ে বলল
- কী গো মামনি কাঁদছো কেন? মন খারাপ?
মেয়েটা তানভীরের দিকে হালকা চোখে তাকাল। একটা ভরসা খুঁজে পেল। তবে মেয়েটা মুখোশের আড়ালে লুকানো কুৎসিত মানুষটাকে চিনতে পারল না। সে হালকা মাথা নেড়ে বলল না। তানভীরের এবার পৈচাশিক আনন্দ হচ্ছে। মেয়েটা সামনের স্টেশনে নেমে পড়ল। যদিও মেয়েটার গন্তব্য ছিল আরও সামনে।
একটু পর বাসে উঠল একজন বোরকা পড়া মেয়ে। তার চোখগুলো শুধু দেখা যাচ্ছিল। বাকি সব আবৃত বোরকার কালো কাপড় দিয়ে।ঐ চোখ দেখেও তানভীরের যৌবন নড়েচড়ে বসলো। চোখের পাতার উপরের সাদা চামড়া দেখে তানভীরের মনে হচ্ছে মেয়েটার বয়স কম হবে। মেয়েটার সারা শরীর ব্যাপী যৌবনের বিস্তার হবে। ইশ একটু যদি ধরে শরীরটা মাপা যেত। বলেই মনে মনে বিকৃত হাসি দিতে লাগল। মুখ্যম সময় খুঁজতে লাগল সে। হুট করে বাসটা জোরে ব্রেক কষল। সে সুযোগে তানভীর বোরকায় আবৃত মেয়েটাকে জড়িয়ে ধরে বুকে চাপ দিল।
মেয়েটা বুঝে উঠার আগেই চেঁচিয়ে উঠল। চেঁচিয়ে উঠতেই আশেপাশের সবাই বলতে লাগল
- কী হয়েছে?
মেয়েটা কী বলবে বুঝতে পারছে না। এটা কী নির্ঘাত এক্সিডেন্ট নাকি ইচ্ছাকৃত। মেয়েটা আর কোনো জবাব দিল না। বাস থেকে নেমে পড়ল। বাস থেমে নেমে ভাবতে লাগল তাকে কেন এমন পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে হয়েছে সে তো যথেষ্ঠ গুছিয়ে বের হয়েছিল।
খানিক পর তানভীর বাস থেকে নেমে বাসায় আসলো। বাসায় এসে লক্ষ্য করলো পাশের বাসার দরজাটা খোলা। সেখানে ছয়মাসের মেয়ে বাচ্চাটা শুয়ে আছে। তানভীর তার কাছে গেল। বাচ্চাটাকে চুমু দিতে লাগল। তবে এ চুমু হলো লালসার চুমু। বাচ্চাটার সারা শরীরে ধরতে লাগল। এর মধ্যেই বাচ্চাটার মা আসলো। তানভীরকে দেখে জিজ্ঞেস করল
- কোথায় গিয়েছিলে?
- এই তো ভাবি বাইরে গেছিলাম। ও কাঁদছিল তাই আদর করছিলাম।
বাচ্চাটার মা একটু হাসি দিল। তবে সে আদরের পেছনে কুৎসিত চোখ গুলো তার নজরে পড়ল না। তানভীর বাচ্চাটাকে রেখে নিজের বাসায় গেল। নিজের ঘরে ঢুকলো। কম্পিউটারটা খুলে পর্নোগ্রাফি দেখতে লাগল সে সাথে বাসে উঠা মেয়েগুলোকে চিন্তা করতে লাগল। শেষমেষ ছয় মাসের সে বাচ্চাটাও তার চিন্তার পরিধির মধ্যে চলে আসলো। তার মাথা বিগড়ে যেতে লাগল। গভীর লালসা তাকে ঘিরে ধরতে লাগল। কী করবে সে? সামলাতে পারছে না নিজেকে। সারা শরীর নিশপিশ করতে লাগল। গিটে গিটে ব্যথা করতে লাগল। তানভীর দৌঁড়ে বের হলো বাসা থেকে। বাসা থেকে বের হয়ে পাশের বাসায় গেল। দেখল বাচ্চাটা ঘুমুচ্ছে আর বাচ্চার মা গোসলখানায়। ছয় মাসের সে বাচ্চাটার দিকে তার হিংস্র নজর পড়ল। নেকড়ের মতো খুবলে খুবলে বাচ্চাটাকে শেষ করে দিল। বাচ্চাটার সারা শরীরে রক্ত মেখে আছে।আর নিস্তেজ হয়ে পড়ে আছে। বাচ্চাটার যোনি ক্ষত বিক্ষত হয়ে গেল।
তানভীর তাড়াহুড়ো করে বাসা থেকে বের হয়ে নিজের রুমে এসে গোসল করে নিল। পুনরায় কম্পিউটার টা বের করে একের পর এক বিকৃত ছবি দেখতে লাগল আর নিজের যৌনতাকে বিকৃত ভাবে উপভোগ করতে লাগল।
তানভীরের আজকাল সব মেয়ের প্রতিই কেন জানি না নেশা কাজ করে হোক সেটা অল্প বয়স,পর্দানশীল,শালীন, বুড়ো অথবা অশালীন অথবা বাচ্চা। তানভীরের আজকাল মাথাটা বিগরে গিয়েছে। মেয়েদের দেখেই তার যৌনতা নাড়া দিয়ে বসে আর সে বিকৃত নেশায় ডুবে যায়। যাকে বলে মেয়ের #নেশা। শুধু নেশা বললে ভুল হবে বিকৃত #নেশা।
(এখনের যুগের অবস্থা বুঝাতে আঠার + কথাগুলো সংযোজন করতে হয়েছে। এটাকে কেউ নেতিবাচক ভাবে নিবেন না)
18+ story click here
0 মন্তব্যসমূহ